নাম : ললিতচন্দ্র, Lalitchandra
লিঙ্গ : ছেলে
জাতি : Bengali, Hindu, Indian, Gujarati, Hindi, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu
ললিতচন্দ্র, Lalitchandra অর্থ: একটি সুন্দর চাঁদ
প্রকার: Lalitchandra
সংখ্যা : 6
রাশি :
নক্ষত্র : অশ্বিনী
Read this page in English..
|
অনুরূপ নাম নাম: ললিতকিশোর, Lalitkishore, জাতি: Bengali, Hindu, Indian, Gujarati, Hindi, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: ললিতমোহন, Lalitmohan, জাতি: Bengali, Hindu, Indian, Gujarati, Hindi, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: লংবোদর, Lambodar, জাতি: Bengali, Hindu, Indian, Gujarati, Hindi, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: লংকেশ, Lankesh, জাতি: Bengali, Hindu, Indian, Gujarati, Hindi, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: লবনা, Lavana, জাতি: Bengali, Hindu, Indian, Gujarati, Hindi, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boy |
চন্দ্র ভিত্তিক বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুযায়ী যদি কোনো মানুষের নাম ললিতচন্দ্র, Lalitchandra হয় তাহলে তারা হয়তো তাদের জীবন অতি সাধারণ ভাবে অতিবাহিত করতে পারবে। আজকের পৃথিবীর এই ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি হয়ত তাদের ওপর কোনো কোনো রকম নেতিবাচক মানসিক প্রভাব ফেলতে পারবে না। তাদের পিতামাতারা হয়তো সব কাজে তাদের পাশে থাকবেন এবং প্রধানত তাদের মায়েরা তাদের সব ব্যাপারে খুবই সাহায্য করবেন। তারা তাদের বাবার থেকে হয়তো আর্থিক সাহায্যও নিতে পারবে। তাদের নৈতিক চিন্তাভাবনা সাধারণত খুবই প্রখর হবে এবং এরা সব সময় তা মেনে চলবে। তাদের দেশ ও মাতৃভূমির প্রতি হয়তো তারা খুবই আবেগপ্রবণ হবে। তবে হয়তো জন্মের পরেই তাদের পিতামাতার কর্মসূত্রে বা অন্য কোনো কারণে তাদের তাদের মাতৃভূমি ছেড়ে চলে যেতে হবে। তারা হয়তো মেধাবী হবে এবং নিজের পড়াশোনার ক্ষেত্রে হয়তো মনোযোগ দেবে। তবে তারা হয়তো পড়াশোনার জগতে তাদের অধ্যাবসায়ের তুলনায় উপযুক্ত ফলাফল পেতে পারবে না। তবে তাদের কর্ম জীবন হয়তো তাদের একটুও নিরাশ করবে না। তারা হয়তো একটু নির্ঝঞ্ঝাট জীবনযাপন করতে পছন্দ করবে এবং কোনো প্রকার অত্যাকর্ষক জীবন হয়তো তাদের পছন্দ হবে না। তাদের জীবনযাপনের সরল পদ্ধতির জন্য হয়তো তারা তাদের চারপাশের লোকজনদের কাছে প্রসিদ্ধ হয়ে উঠবে। হয়তো তাদের ছোটবেলায় তারা কোনো রকম সুখ বা সাচ্ছল্য উপভোগ করতে পারবে না কিন্তু সময়ের এগোনোর সাথে সাথে হয়তো তারা নিজেরাই তাদের নিজেদের উপায়ে তাদের জীবনে সাফল্য নিয়ে আস্তে পারবে।
Advertisement
ললিতচন্দ্র, Lalitchandra এর অভিব্যাক্তি সংখ্যা
4 বৈদিক জ্যোতিষ বা সংখ্যাতত্ত্বের অনেক গুরুত্ব রয়েছে।
বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুযায়ী যে মানুষদের নাম ললিতচন্দ্র, Lalitchandra হবে সেই মানুষেরা সাধারণত তাদের কাজের প্রতি নিষ্ঠাবাণ হবে এবং হয়তো তাদের কর্মক্ষেত্রের সাথে জীবনের আর সব ক্ষেত্রে একটি স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে পারবে। তাদের কর্ম জীবনের প্রতি নিষ্ঠার কারণে তারা হয়তো তাদের যে পেশাটি সব থেকে ভালো মানাবে সেইটা খুঁজে বার করতে পারবে। তারা হয়তো তাদের কর্ম জগতে নাম খ্যাতি ও অর্থ এই সবই লাভ করতে পারবে। সাধারণত তাদের বুদ্ধির জোরে তারা হয়তো তাদের কর্মক্ষেত্রে আরো অনেক বেশি সাফল্য অর্জন করতে পারবে। তবে তাদের সাধারণত এই উপদেশ দেওয়া হয় যে তারা যেন তাদের ভবিষ্যতের জন্য কিছুটা টাকা সঞ্চয় করে রাখে। তাদের হয়তো তাদের জীবনের কিছু অপ্রয়োজনীয় খরচ কমিয়ে ফেলা উচিত। এটা হয়তো তাদের খারাপ সময়ে তাদের খুবই কাজে দেবে। একজন মানুষ হিসেবে তারা হয়তো খুব বেশি রকম ভাবে একজন আবেগপ্রবণ মানুষ হয়ে উঠবে। তারা হয়তো প্রেমের সম্বন্ধে জড়িয়ে পরবে। তারা হয়তো নিজেদের মর্জির মালিক হবে। তাদের যা ইচ্ছে করে তারা সাধারণত সেটাই করে। তারা হয়তো খুবই পারিবারিক প্রকৃতির হয়। তবে কখনো কখনো তাদের পরিবারের সদস্যরা হয়তো বিনা কারণে তাদের আঘাত করে ফেলবে। এই কারণে হয়তো তারা খুবই গম্ভীর হয়ে উঠবে। আর তারা হয়তো নিজেদের পরিবারের থেকে আলাদা করে দেবে। তাদের আবেগজনিত সম্পর্কগুলি হয়তো তাদের কর্ম জীবনের ক্ষতি করবে। সুতরাং তাদের হয়তো নিজেদের সব সিদ্ধান্ত তাদের হৃদয় থেকে না নিয়ে মস্তিস্ক থেকে নিতে হবে। তারা হয়তো সাজপোশাক বা সুন্দর চেহারা নিয়ে খুব একটা মাথা ঘামাবে না। তবে তারা মন থেকে খাঁটি হবে। তারা সাধারণত কৌতূহলী প্রকৃতির হবে। তারা হয়তো ব্যবসার ক্ষেত্রেও সৌভাগ্যশালী হবে। এখান থেকে হয়তো তারা অর্থ ও খ্যাতি অর্জন করতে পারবে।
.
যে মানুষদের নাম ললিতচন্দ্র, Lalitchandra হবে সেই মানুষেরা সাধারণত ঠান্ডা মাথায় সব কাজ করতে পারবে এবং হয়তো কখনোই কোনো চাপ নেবে না। তারা সাধারণত প্রয়োজনীয় পদ্ধতিগুলির বিষয়ে একটুও চিন্তিত হয় না। এইভাবে তারা হয়তো অনেক সময় তাদের কাজের আনন্দটা হারিয়ে ফেলে আর তার থেকেও গুরুত্বপূর্ণ হলো পদ্ধতিটির ভালো বা খারাপ দিকগুলো তারা বুঝতে পারে না। এই মানুষেরা সাধারণত তাদের মানসিক ভারসাম্য বজায় রাখতে পারবে না। তারা হয়তো খুবই বিচলিত ও খামখেয়ালী মনোভাব সম্পন্ন হয়ে যেতে পারে সহজেই। সাধারণত তারা তাদের মানসিক ভারসাম্যের অভাবের কারণে নিজেদের ঘর বিপদের মধ্যে ঠেলে দেবে বা অনেক বিপর্যয়ের মধ্যে পরবে। এই মানুষেরা হয়তো অনেক সময়ই কোনো দৃঢ় লক্ষ্য ছাড়াই অনেক পরিশ্রম করে যাবে। তারা সাধারণত দৃঢ়চিত্ত স্বভাবের হবে না এবং অন্যরা হয়তো সহজেই তাদের অগ্রগতির পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারবে। তারা সাধারণত উদার চিন্তাভাবনা পোষণ করে এবং লেখালিখি বা শিক্ষকতার মতো কর্ম জীবন হয়তো তাদের জন্য একদম মানানসই হবে। সাধারণত তাদের মধ্যে বুদ্ধিমত্তার পরিচয় পাওয়া যাবে। তারা হয়তো তাদের নতুন কিছু শেখার বিশাল আগ্রহের মধ্যে দিয়ে তাদের বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দেবে। তারা হয়তো চিকিৎসার জগতে বিশেষত আয়ুর্বেদে খুব বড়ো চিকিৎসক হয়ে উঠতে পারবে। সাধারণত ললিতচন্দ্র, Lalitchandra রা অনেক সময়েই তাদের ভৌতিক ক্ষমতার পরিচয় দেবে যা তাদের ব্যক্তিত্বকে গড়ে তুলবে। এই মানুষেরা হয়তো খুব ভালো সাজগোজ করতে পারবে। সাধারণত তারা নতুন কিছু করতে বা কোনো বিষয়ে গবেষণা করতে ভালোবাসবে। এই জাতকেরা হয়তো খুবই বাধ্য হয়। সাধারণত তারা শারীরিক দিক থেকে অনন্য ও সুন্দর হয়।
নাম
ললিতচন্দ্র, Lalitchandra বা (
Lalitchandra) মানে
একটি সুন্দর চাঁদ. এই নাম
33 সংখ্যার অন্তর্গত
যে মানুষদের এই নাম হবে সেই মানুষেরা সাধারণত খুবই সৌভাগ্যশালী হবে এবং তারা হয়তো প্রচুর পরিমানে অর্থ লাভ করতে পারবে। তবে যদিও সাধারণত এই মানুষেরা অনেক টাকা উপার্জন করে তবুও তারা হয়তো সেই পরিমাণে অর্থ ব্যয়ও করতে থাকে। সুতরাং যদি তারা তাদের জীবনে আর্থিক দিক থেকে স্বচ্ছল হতে চায় তাহলে হয়তো তাদের উচিত অবিলম্বে তাদের এই অনর্থক অর্থ ব্যয়ের অভ্যেসটাকে বন্ধ করতে হবে। এই ব্যক্তিদের মধ্যে হয়তো ভালোবাসা ও স্নেহ পরিপূর্ণ ভাবে পাওয়া যাবে। তারা হয়তো খুবই ধৈর্য ও তৎপরতার সঙ্গে অন্যদের খেয়াল রাখতে পারবে। এই নামের মানুষদের জীবনে হয়তো বিপদ বা বাধা আসার সম্ভাবনা খুব বেশি এবং তারা হয়তো পদে পদে এরম পরিস্থিতির মধ্যে জড়িয়ে পরবে। কখনো কখনো হয়তো তারা তাদের নিজেদের জীবন নিয়েই বিতৃষ্ণায় ভুগবে এবং সেই কারণেই হয়তো নিজেদের ওপর নিজেরাই বিরক্ত হয়ে যাবে। এইরকম সময়ে এই ব্যক্তিদের হয়তো উচিত কিছুটা সময় একা থাকার যা হয়তো তাদের পরিস্থিতির জন্য খুবই কার্যকরী হবে। দুঃখের বিষয় এটাই যে তাদের পিতামাতারা হয়তো তাদের কোনো কাজে কোনো ভাবেই সমর্থন করবেন না। এমন কি তারা হয়তো তাদের কোনো কাছের আত্মীয়স্বজনের কাছ থেকেও কোনো সহায়তা পাবে না। যেহেতু তাদের মানসিক অবস্থা খুব একটা স্থিতিশীল হয় না সেহেতু এই মানুষেরা হয়তো ক্ষনে ক্ষনে স্থান পরিবর্তন করতে থাকবে এবং ক্রমাগত তাদের বাসস্থান ও কর্মক্ষেত্র বদলাতে থাকবে। এই জাতকেরা হয়তো কখনোই তাদের বিরুদ্ধে কোনো প্রকার সমালোচনা শুনতে পছন্দ করবে না। অবশেষে এটাই বলা যেতে পারে যে তাদের ভাষার ওপর দখল দেখে হয়তো সবাই মুগ্ধ হয়ে যাবে।